বাঁধাকপিতে অনেক ধরনের–
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া বাঁধাকপিতে ভিটামিন এ, বি, সি এবং পটাশিয়াম পাওয়া যায়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হওয়ায় এটি শরীরে ফ্রি র্যাডিকেল তৈরি হতে দেয় না, যা কোষে প্রদাহ সৃষ্টি করে না। কোষে প্রদাহের কারণে অনেক রোগ হতে পারে। এটি পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। বাঁধাকপি মৌসুমি ফ্লু থেকেও রক্ষা করে।
বাঁধাকপি খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। বাঁধাকপিতে অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হওয়ায় এটি শরীরে ফ্রি র্যাডিকেল তৈরি হতে দেয় না, যা কোষে প্রদাহ সৃষ্টি করে না। কোষে প্রদাহের কারণে অনেক রোগ হতে পারে। এ ছাড়া বাঁধাকপিতে ভিটামিন এ, বি, সি এবং পটাশিয়াম পাওয়া যায়। বাঁধাকপি একটি শীতকালীন সবজি। তাই মৌসুমি সবজি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো বলে মনে করা হয়।
বাঁধাকপিতে সর্বোচ্চ ফাইবার পাওয়া যায়, যা পেটের জন্য ভালো বলে মনে করা হয়। এটি পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। বাঁধাকপি মৌসুমি ফ্লু থেকেও রক্ষা করে। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে বাঁধাকপি খেলে স্মৃতিশক্তি ও মেজাজও ঠিক থাকে। এত বৈশিষ্ট্য থাকা সত্ত্বেও, কিছু লোকের বাঁধাকপি খাওয়া উচিত নয় কারণ এটি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে।
যা মানুষের বাঁধাকপি খাওয়া উচিত নয়
এলার্জি সহ মানুষ–
ওয়েবএমডির খবর অনুযায়ী, যাদের বাঁধাকপিতে অ্যালার্জি রয়েছে তাদের বাঁধাকপি খাওয়া উচিত নয়। সাধারণত কিছু মানুষের বাঁধাকপি থেকে অ্যালার্জি হয়। এ অবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বাঁধাকপি খাবেন না।
ডায়াবেটিসে–
বাঁধাকপি ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে।যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে বাঁধাকপি খাওয়ার পর সুগার টেস্ট করান। যদি স্বাভাবিক রুটিনের তুলনায় চিনির মাত্রা ওঠানামা করে, তাহলে বাঁধাকপি খাবেন না।
থাইরয়েড–
যার হাইপোথাইরয়েডিজম আছে তাকে বাঁধাকপি বেশি কষ্ট দিতে পারে। তাই থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে বাঁধাকপি না খাওয়াই ভালো।
অস্ত্রোপচারে–
যদি কোনো কারণে অস্ত্রোপচার হয়ে থাকে, তাহলে বাঁধাকপি খাওয়া উচিত নয়। এটি গ্লুকোজ স্তরকে প্রভাবিত করতে পারে।
এই জন্য সার্জারির দুই সপ্তাহের পরেও এটা না খাওয়াই উচিত আর ভালো হবে।।